ইরনাকে মোহাম্মদ এসলামি জানান, এর আগে তেহরানকে পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনের প্রস্তাব দিয়েছিল মস্কো এবং তেহরান তাতে সম্মতি দেয়। এ ইস্যুতে বিস্তারিত আলোচনার জন্যই মস্কো গিয়েছেন এসলামি এবং এ সংক্রান্ত চুক্তি স্বাক্ষর করেই তেহরানে ফিরবেন তিনি। রাশিয়ার প্রস্তাবিত আটটি পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্রের সম্মিলিত উৎপাদন ক্ষমতা হবে ২০ গিগাওয়াট অর্থাৎ ২০ হাজার মেগাওয়াট। প্রসঙ্গত, ইরানের পরমাণু কর্মসূচী নিয়ে গত বেশ কয়েক বছর ধরে বিরূপ প্রতিক্রিয়া জানিয়ে আসছে পশ্চিমা বিশ্ব। গত ৬ জুন জাতিসংঘের পরমাণু শক্তি পর্যবেক্ষণ সংস্থা (আইএইএ) এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করে, ইরানের কাছে ৪০০ কেজি ইউরেনিয়াম মজুত আছে এবং সেগুলো ৬০ শতাংশ পর্যন্ত বিশুদ্ধ। এই বিশুদ্ধতার মান যদি ৯০ শতাংশে উন্নীত করা যায়, তাহলে অনায়াসেই তা দিয়ে পরমাণু অস্ত্র তৈরি করা সম্ভব। এই প্রতিবেদন প্রকাশের ৬ দিনের মধ্যে ইরানে বিমান...