এ বিষয়ে জানতে চাইলে মারধরের কথা অস্বীকার করে প্রধান শিক্ষক আতাউর রহমান বলেন, উনি এসে শিক্ষার্থীদের ভালো করে পড়াশোনা ও রেজাল্ট করতে উৎসাহ দেন। পরে বিষয়টি মিমাংসা হয়েছে।শিক্ষার্থীদের মারধরের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি আরও বলেন, ওটা তো পারেন না। বাচ্চা, অভিভাবক নিয়ে মীমাংসা করে দিছি। বাচ্চারাও মেনে নিয়েছে।রংপুর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আবদুল হাই বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের শারীরিক নির্যাতনের কোনো সুযোগ নেই। এটি নিষিদ্ধ। হারাটি উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আমাকে বিষয়টি জানাননি। আমি খোঁজ নিয়ে ব্যবস্থা নেব। শিক্ষার্থীদের মারধরের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি আরও বলেন, ওটা তো পারেন না। বাচ্চা, অভিভাবক নিয়ে মীমাংসা করে দিছি। বাচ্চারাও মেনে নিয়েছে।রংপুর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আবদুল হাই বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের শারীরিক...