গুলজাহান বেগম তার কষ্টের কথা জানিয়ে বলেন, ‘ছেলেকে স্কুলে পড়াতে অনেক টাকা খরচ করতে হয়। মেয়েটাকে এখনও ভর্তি করাতে পারিনি। ছেলেটার ডেঙ্গু ধরা পড়েছে। কাজেও ঠিকমতো যেতে পারি না। ডাক্তার বলেছে, ডাব-ফলের রস বেশি বেশি খাওয়াতে। দিনে দুটো-তিনটে ডাব কিনতেই ৫০০-৬০০ টাকা চলে যায়। তারপরও বাধ্য হয়ে ডাব কিনতে হয়।’ গুলজাহান বেগমের মতো আরও অনেক মানুষ সামর্থ্য না থাকা সত্ত্বেও ডেঙ্গুর কারণে বেশি দামে ডাব কিনতে বাধ্য হচ্ছেন। ডেঙ্গুর প্রকোপ বাড়ায় ডাব বিক্রেতারা বাড়তি সুবিধা নিচ্ছেন। হাসপাতাল এলাকার ডাব বিক্রেতারা পাড়া-মহল্লার চেয়ে অন্তত ২০ থেকে ৪০ টাকা বেশি দাম হাঁকাচ্ছেন। যদিও তারা ডাব বড় হওয়ার দাবি করছেন, বাস্তবে পাড়া-মহল্লার ডাবের সঙ্গে তাদের ডাবের আকারের কোনো পার্থক্য দেখা যায়নি। রাজধানীর মালিবাগ, রামপুরা, মুগদা ও মানিকনগরের পাড়া-মহল্লায় ঘুরে দেখা গেছে, প্রতিটি ডাব...