ভৈরবে দারিদ্র্য বিমোচন ও ক্ষুদ্রঋণ কর্মসূচির প্রায় ৫৮ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে পৌরসভার কমিউনিটি কর্মী মুর্শিদা বেগম অ্যানি ও সহকারী কর আদায়কারী শ্যামলী বেগম এর বিরুদ্ধে। এ ঘটনা নিয়ে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। এ ঘটনায় পৌর নির্বাহী কর্মকর্তা মো. ফারুককে তদন্ত কমিটির প্রধান করে ৬ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। তদন্তে অভিযোগ প্রমাণিত হলেও দীর্ঘ দুই বছরে মামলা দায়ের বা কোন আইনগত পদক্ষেপ না নেওয়ায় সরকারি এই বিপুল পরিমাণ অর্থ উদ্ধারে অনিশ্চয়তায় ঝুলে আছে। ফলে প্রশ্ন উঠেছে-কর্মচারীদের পাশাপাশি পৌর কর্কৃপক্ষেরও গাফিলতিই এ অবস্থার জন্য দায়ী অভিযুক্ত মুর্শিদা বেগম অ্যানি ভৈরব বাজারের রাণীর বাজার শাহী মসজিদ সংলগ্ন মৃত মো. লায়েছ মিয়ার কন্যা। তিনি ভৈরব পৌরসভা কমিউনিটি কর্মী হিসেবে কর্মরত ছিলেন। এছাড়া অপর আরেকজন শ্যামলী বেগম ভৈরবপুর দক্ষিণপাড়ার আব্দুর...