যাদের ল্যাক্টোজ সহ্য হয় না তাদের জন্য প্রাণিজ দুধের পরিবর্তে উদ্ভিজ্জ দুধ হতে পারে ভালো বিকল্প। ‘নন-ডেইরি মিল্ক’ বা ‘প্ল্যান্ট-বেইজড মিল্ক’ নামে পরিচিত এই দুধ নানান ধরনের বাদাম, শস্য বা বীজ থেকে তৈরি হয়। অনেক দুধে পুষ্টিগুণ কম থাকে, আবার কোনো কোনো দুধে অতিরিক্ত চিনি, কৃত্রিম উপাদান বা উচ্চ ক্যালোরি থাকে, যা শরীরের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। ‘আমন্ড মিল্ক’ বা কাজু-বাদামের দুধ দেখতে ক্রিমযুক্ত ও ঘন হলেও পুষ্টিগুণের দিক থেকে এটি খুব সমৃদ্ধ নয়। যুক্তরাজ্য ভিত্তিক ‘কুয়ন হেলথকেয়ার’-এর ‘হলিস্টিক নিউট্রিশন কোচ’ ক্যান্ডিস ভ্যান ইডেন ইটদিস নটদ্যাট ডটকম’য়ে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলেন, “কাজুবাদামের দুধে প্রোটিনের পরিমাণ কম। তাছাড়া এতে প্রায়শই গার-গাম, জ্যানথান গাম, বা গেলান গাম এর মতো উপাদান ব্যবহার করা হয়, যা সবার পরিপাকতন্ত্রে ভালোভাবে মানিয়ে নেয় না। এছাড়া এর পুষ্টিগুণ...