এ বিষয়ে অবগত ছয়টি সূত্র জানিয়েছে, “এনটিটি স্যাংশন” বা পুরো প্রতিষ্ঠানের ওপর নিষেধাজ্ঞার সিদ্ধান্ত খুব শিগগিরই ঘোষণা করা হতে পারে। আদালত ইতোমধ্যেই সম্ভাব্য প্রভাব মোকাবিলায় জরুরি বৈঠক করেছে। কূটনৈতিক মহলেও আলোচনার খবর পাওয়া গেছে।একজন মার্কিন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, পুরো আদালতকে টার্গেট করে নিষেধাজ্ঞা দেয়ার বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করা হচ্ছে। তবে সুনির্দিষ্ট সময় নিয়ে কিছু জানাননি তিনি।মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের এক মুখপাত্র অভিযোগ করেন, আদালত যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের নাগরিকদের ওপর “অযৌক্তিক এখতিয়ার” দেখাচ্ছে। তিনি বলেন, আদালত যদি কাঠামোগত পরিবর্তন না আনে, তাহলে ওয়াশিংটন নিজেদের সেনাসদস্য ও স্বার্থ রক্ষায় অতিরিক্ত ব্যবস্থা নেবে।যুক্তরাষ্ট্র যদি আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) বিরুদ্ধে পুরোপুরি নিষেধাজ্ঞা কার্যকর করে, তাহলে আদালতের কর্মীদের বেতন পরিশোধ, ব্যাংকিং সেবা ব্যবহার এবং সফটওয়্যার পরিচালনার মতো মৌলিক কার্যক্রমও বিঘ্নিত হতে পারে। এই সম্ভাব্য ক্ষতি এড়াতে...