ধর্মঘটের কারণে দেশজুঙে গণপরিবহন ও বন্দরের কার্যক্রমে অচলাবস্থা সৃষ্টি হয়। 'ফ্রি প্যালেস্টাইন' এবং 'ব্লক এভ্রিথিং' লেখা স্লোগান নিয়ে বিক্ষোভকারীরা রাজপথ মুখর করে তোলেন।মিলানের ঘটনাকে 'লজ্জাজনক' বলে অভিহিত করে ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি বলেন, 'এই সহিংসতা ও ধ্বংসযজ্ঞের সাথে সংহতির কোনো সম্পর্ক নেই। এটি গাজার মানুষের জীবনে কোনো পরিবর্তন আনবে না।'তবে গাজা ইস্যুতে সুস্পষ্ট অবস্থান না নেওয়ায় নিজ দেশেই সমালোচিত হচ্ছেন মেলোনি। ডেমোক্রেটিক পার্টির নেতা এলি শ্লেইন অভিযোগ করেন, যখন যুক্তরাজ্য, কানাডা ও অস্ট্রেলিয়ার মতো দেশগুলো ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিচ্ছিল, তখন ইতালির প্রধানমন্ত্রী টেলিভিশনে তার প্রিয় খাবার নিয়ে সাক্ষাৎকার দিচ্ছিলেন।ইতালির এই উত্তাল পরিস্থিতির দিনেই ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেয়ার ঘোষণা দেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল ম্যাক্রোঁ। তিনি এই পদক্ষেপকে একটি 'প্রয়োজনীয়তা' এবং 'শান্তি প্রক্রিয়ার সূচনা' বলে বর্ণনা করেছেন। ফ্রান্সের এই সিদ্ধান্তকে বেলজিয়াম, মাল্টার...