রাজধানীর শিশু একাডেমির সামনে শিশুর ভাস্কর্য ‘দুরন্ত’র স্থানে এখন একটি ব্যানার রাখা আছে। সেখানে ‘দুরন্ত’ নেই। দিনাজপুরের তেভাগা চত্বরে তির-ধনুক নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকা সাঁওতাল বিদ্রোহের স্মারক সিধু-কানুর ভাঙা ভাস্কর্য থানা-পুলিশের হেফাজতে আছে। এমন ঐতিহাসিক ও প্রত্নতাত্ত্বিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ অন্তত ২০টি ভাঙা-ক্ষতিগ্রস্ত ভাস্কর্য-ম্যুরালের কোনোটির সংস্কার হয়নি গত এক বছরে। ভাস্কর্যশিল্পীরা বলছেন, এই ভাস্কর্যগুলো দেশের ঐতিহাসিক ও নান্দনিক ঐতিহ্য। তাই এগুলোর সংস্কার জরুরি। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত বছরের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হয়। এরপর রাজধানীসহ সারা দেশের বিভিন্ন স্থানে প্রায় দেড় হাজার ভাস্কর্য, রিলিফ ভাস্কর্য, ম্যুরাল ও স্মৃতিস্তম্ভ ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ-ক্ষতিগ্রস্ত-গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। এগুলোর মধ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, তাঁর পরিবারের সদস্য, জাতীয় চার নেতাসহ বিশিষ্ট ব্যক্তিদের ভাস্কর্য-ম্যুরাল আছে। আছে মুক্তিযুদ্ধ, বিভিন্ন ঐতিহাসিক ঘটনা ও প্রসঙ্গের প্রতীকের ভাস্কর্য-ম্যুরাল। গতিশীল ঢাকার প্রতীক শিশু একাডেমির ‘দুরন্ত’...