চলনবিল অধ্যুষিত সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলার মাকড়শন এলাকায় ভোরের আলো ফোঁটার সঙ্গে সঙ্গে শুরু হয় শামুক সংগ্রহ। এখানে গড়ে উঠেছে শামুকের আড়ৎ, যেখানে প্রতিদিন চলে জমজমাট ক্রয়-বিক্রয়। এতে হুমকির মুখে পড়েছে চলনবিলের জীববৈচিত্র্য। সারারাত সিরাজগঞ্জের তাড়াশ, নাটোরের সিংড়া ও গুরুদাসপুরের বিভিন্ন অংশ থেকে বিশেষ জাল দিয়ে শামুক সংগ্রহ করেন স্থানীয় ব্যবসায়ীরা। ভোর হলে বস্তা ভর্তি শামুক নৌকা করে ব্যবসায়ীদের মাধ্যমে দেশের নানাস্থানে চলে যাচ্ছে। বিশেষ করে মাছের ঘের ও হাঁসের খামারে এই শামুকের চাহিদা ব্যাপক। বর্তমানে ২০ থেকে ২৫টি আড়ত সক্রিয় রয়েছে বলে জানা গেছে। প্রতিটি আড়তে প্রতিদিন দেড় থেকে দুই টন শামুক ক্রয়-বিক্রয় হয়। তাড়াশ উপজেলার কামাড়শোন, দিঘি সগুনা, কুন্দল মাকড়শন, মান্নাননগর, ঘরগ্রাম ও মাগুরা বিনোদসহ আশপাশের ২০-২৫টি এলাকায় প্রতিদিন প্রায় ৫০০ নৌকায় শামুক ও ঝিনুক আহরণ করা হয়। অনেক...