নিজের ফেরিফায়েড ফেসবুক পেইজে তিনি লিখেছেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের রাজনৈতিক সফরসঙ্গীদের উপর পতিত স্বৈরাচারের দোসরদের ন্যাক্কারজনক হামলা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয় নিউইয়র্কের জেএফকে বিমানবন্দরে একজন বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ, জুলাই আন্দোলনের এক বীর সেনানী এবং একজন মহিলা রাজনৈতিক নেত্রীর উপর জঙ্গী কায়দায় হামলে পড়া, নিশ্চয়ই যুক্তরাষ্ট্র প্রশাসন আমলে নিবে। তিনি আরও লিখেছেন, আমাদের রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের উপর যে নিন্দনীয় আক্রমণ চালানো হয়েছে, তা আমাকে ভীষণভাবে ব্যথিত করেছে। জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশনের এই সময়টা নিরাপত্তার দিক থেকে খুবই তাৎপর্যপুর্ন। অন্যদিকে রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব পালন করতে আসা বাংলাদেশের সম্মানিত ব্যক্তিবর্গ সম্প্রতি বিভিন্ন জায়গায় পতিত স্বৈরাচারের সমর্থকদের হাতে আক্রমনের শিকার হয়েছেন। সেখানে যথাযথ নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলে মুশফিকুল ফজল লেখেন, আমি নিশ্চিত, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আমার সহকর্মীরা এইসব ব্যপার সামনে রেখেই তাদের পরিকল্পনা সাজিয়েছিলেন। কিন্তু আমাকে...