তবে তিনি রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করলে আপিল বিভাগও ২০২৪ সালের ২৯ জানুয়ারি তা খারিজ করে দেন। আদালতের চূড়ান্ত রায়ে তার বদলি ও অবমুক্তি বহাল থাকে।একাডেমির তথ্য অনুযায়ী, অবমুক্তির তারিখ (২১ এপ্রিল ২০১৪) থেকে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে তার সাম্প্রতিক যোগদান (২৮ মার্চ ২০২৪) পর্যন্ত প্রায় ৯ বছর ১১ মাস ৭ দিন তিনি নিয়মবহির্ভূতভাবে ঢাকায় অনুপস্থিত ছিলেন। এ সময়ে তিনি বিভিন্ন আর্থিক সুযোগ-সুবিধা গ্রহণ করেছেন, যা বিধিসম্মত হয়নি বলে অভিযোগ উঠেছে।একাডেমি সূত্র জানায়, নিয়ম অনুযায়ী বদলির পর নতুন কর্মস্থলে যোগদান করে মামলা করা উচিত ছিল। কিন্তু তিনি যোগদান না করে মামলা করেন এবং মামলায় পরাজিত হওয়ার পরও কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে দীর্ঘদিন আর্থিক সুবিধা ভোগ করেন। এতে সরকার শুধু তার সেবা থেকে বঞ্চিত হয়নি, আর্থিক ক্ষতিগ্রস্তও হয়েছে।এ বিষয়ে শিল্পকলা একাডেমির দায়িত্বশীল কোনো কর্মকর্তা প্রকাশ্যে...