তাদের অধিকাংশের দেহে মাংসপেশির চেয়ে হাড়ই যেন বেশি দৃশ্যমান। কিন্তু হাসপাতালেও নেই পর্যাপ্ত সুষম খাদ্যের ব্যবস্থা। ফলে চিকিৎসকরাও রয়েছেন চরম অসহায় অবস্থায়। বর্তমানে দেশের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে মানুষ বাধ্য হচ্ছে পশুখাদ্য খেয়ে বেঁচে থাকতে। প্রায় তিন বছর ধরে গৃহযুদ্ধে বিপর্যস্ত সুদান। দারফুরের আল ফাশার শহরের শেষ অবশিষ্ট হাসপাতালটি এ সময়ের মধ্যে অন্তত ৩০ বারের বেশি বোমা হামলার শিকার হয়েছে। প্রতিদিনই সেখানে চিকিৎসার জন্য নিয়ে আসা হয় ৩০ থেকে ৪০ জন অপুষ্টিতে ভোগা শিশু। তাদের অধিকাংশের দেহে মাংসপেশির চেয়ে হাড়ই যেন বেশি দৃশ্যমান। কিন্তু হাসপাতালেও নেই পর্যাপ্ত সুষম খাদ্যের ব্যবস্থা। ফলে চিকিৎসকরাও রয়েছেন চরম অসহায় অবস্থায়। বর্তমানে দেশের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে মানুষ বাধ্য হচ্ছে পশুখাদ্য খেয়ে বেঁচে থাকতে। নিউ ইয়র্ক টাইমসের এক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে ভয়াবহ এই বাস্তবতা। চিকিৎসক ওমর সেলিক জানান, ‘শুধু...