চাইল্ডহুড নেফ্রোটিক সিনড্রোমে আক্রান্ত নব্বই শতাংশ শিশুই চিকিৎসায় ভালো হয়। ১০ শতাংশের জটিলতা থাকলেও বাঁচিয়ে রাখা সম্ভব। তবে দেরিতে চিকিৎসা শুরু হলে বাড়ে জটিলতা, এমনকি মৃত্যুও হতে পারে। আর জেনেটিক মিউটেশনের ফলে জন্মগত ত্রুটি নেওয়া তিন মাস থেকে এক বছরের কম বয়সীদের চিকিৎসায় সফলতা কম, তবে ভাইরাস বা জীবানুসংক্রমণ হলে সম্পূর্ণ সুস্থ হয় বেশিরভাগ শিশু। সরেজমিনে দেখা যায়, জাতীয় কিডনি হাসপাতালের শিশু কিডনি বিভাগে ভর্তি কুমিল্লার তিতাস থানার তিন বছর বয়সী সাব্বির। পাশের বেডে ভর্তি আরেক শিশু নরসিংদীর সজীব। দুই শিশুই ভুগছে নেফ্রোটিক সিনড্রোমে। এক শিশুর মা বলেন, ‘কিছুদিন ভালা আছিল, ছয়-সাত মাস, অহন আবার ফুল্লা গেছে। অহন ৬-৭ থাইকা আবার আইয়া ভর্তি হইছি।’ আরেক শিশুর মা বলেন, ‘প্রেসাব একদমই বন্ধ হইয়া যায় গা। আর পানির ভারে পুরা শরীর ভুল্লা...