হতাশা প্রকাশ করে তিনি আরও বলেন, মন্ত্রণালয়ের সহায়তার অভাবে ইউকে, জাপান ও কোরিয়ার প্রজেক্টে কাজ করতে ব্যর্থ হয়েছেন। ৪০০ কোটি টাকার প্রকল্পের বাজেট অর্থ মন্ত্রণালয়ে গিয়ে কমে ২৯৮ কোটি টাকায় নেমে গেছে। মেয়র বলেন, ‘রাষ্ট্র একটি সেবাধর্মী প্রতিষ্ঠানকে প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি দিতে ব্যর্থ হয়েছে।’চসিকের বিভিন্ন সমস্যার উদাহরণ দিয়ে শাহাদাত হোসেন বলেন, ‘জলাবদ্ধতা চট্টগ্রামের বড় সমস্যা। অ্যাডভাইজারকে কয়েকবার অনুরোধ করেছি, তবে তিনি বললেন, আগে জলাবদ্ধতার সমস্যা সমাধান হোক। আমি ৫০-৬০ শতাংশ জলাবদ্ধতার সমস্যা সমাধান করেছি, তবে এখনো প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি পাইনি।’সিটি মেয়রের বক্তব্যের পরে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমেদ তৈয়্যব বলেন, ‘আমরা সব মন্ত্রণালয় ফাইন্যান্স (অর্থ) মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে বাজেট প্রাপ্তি নিয়ে আলোচনা করি। মূল্যস্ফীতির কারণে যদি ৫ শতাংশ বরাদ্দ দেওয়া হয়, সেটি গ্রহণ করুন এবং চট্টগ্রামের মানুষকে বঞ্চিত না করে কাজ শুরু...