নেত্রকোনার কেন্দুয়ায় মালচিং পদ্ধতিতে উচ্চ ফলনশীল ‘সুগার কুইন’ জাতের তরমুজ চাষ করে কৃষকরা অভাবনীয় সাফল্য পেয়েছেন। এই পদ্ধতি ব্যবহার করে বর্ষাকালেও তরমুজ চাষ সম্ভব হওয়ায় সারাবছর বাজারে এর চাহিদা মেটানো যাচ্ছে। এই তরমুজ সুস্বাদু ও মিষ্টি হওয়ায় এর বাজারমূল্যও বেশ ভালো। উপজেলার গড়াডোবা ইউনিয়নের পাথারিয়া গ্রামের শিক্ষার্থী সারোয়ার আহমেদ সায়েম পড়ালেখার পাশাপাশি ইউটিউবে আধুনিক কৃষি পদ্ধতির ভিডিও দেখে এই তরমুজ চাষে আগ্রহী হন। কৃষি বিভাগের পরামর্শে প্রথম বছরে ৪০ শতক জমিতে ৫০ হাজার টাকা খরচ করে ২ লাখ ৩৫ হাজার টাকার তরমুজ বিক্রি করেন। প্রথম বছরের সাফল্যের পর তিনি এখন ৫ একর জমিতে এই তরমুজের আবাদ করেছেন এবং ভালো ফলনের আশা করছেন। সায়েমের এই সাফল্য দেখে এলাকার অন্য কৃষকরাও এই পদ্ধতিতে তরমুজ চাষে আগ্রহী হচ্ছেন। কৃষি বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, উচ্চ...