চাল, আলু, চাষের মাছ, ব্রয়লার ও সোনালি মুরগি, ডিম, শাক-সবজি, দুধ, টি-ব্যাগ, প্লাস্টিকের কাপ-বোতল থেকে শুরু করে নানা পণ্যে ভারী ধাতুর উপস্থিতির প্রমাণ পেয়েছেন গবেষকরা। এমনকি পানির মধ্যেও মিলেছে ভারী ধাতু। আরো অবাক করা বিষয় হলো- কীটনাশকের মধ্যেও রয়েছে জীব জগতের জন্য ক্ষতিকর এই উপাদান। মানুষের খাদ্যচক্রে এসব ভারী ধাতু অনেক আগেই ঢুকে পড়েছে। এর প্রভাব তাৎক্ষণিকভাবে দৃশ্যমান না হলেও দীর্ঘমেয়াদে তা বড় ধরনের স্বাস্থ্যঝুঁকির কারণ হতে পারে। তবে সেজন্য নির্দিষ্ট কোনো ফসল বা খাদ্যপণ্য নিয়ে আতঙ্কিত না হয়ে খাদ্য উৎপাদনের উৎসে বিষ ছড়ানোর সুযোগ বন্ধ করতে উদ্যোগী হওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন গবেষক ও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা। যুক্তরাষ্ট্রের এজেন্সি ফর টক্সিক সাবসটেন্স অ্যান্ড ডিজিজেস রেজিস্ট্রি (এটিএসডিআর) ভারী ধাতুগুলোর মধ্যে পারদ, আর্সেনিক, সিসা, ক্যাডমিয়াম ও ক্রোমিয়ামকে জনস্বাস্থ্যের জন সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত...