এক জেলে ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘আমরা প্রতিদিন মৃত্যুভয় নিয়ে মাছ ধরতে যাই। মনে হয়, হয়তো আজ ফিরতে পারব না। দস্যুরা টাকা চাইলে না দিলে গুলি করে মেরে ফেলে।’দস্যুতার বিরুদ্ধে অভিযোগ করলেও প্রশাসন কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছে না বলে অভিযোগ জেলেদের।শ্যামনগর থানার ওসি হুমায়ুন বকর এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে চাননি। তবে বন বিভাগ জানায়, তারা নিয়মিত অভিযান চালাচ্ছে।বুড়িগালিনী স্টেশনের কর্মকর্তা জিয়াউর রহমান বলেন, ‘৫ আগস্টের পর দস্যুদের উৎপাত বেড়েছে। আমরা এক অভিযানে ১৩ জন জেলেকে উদ্ধার করেছি। তবে দস্যুরা পালিয়ে যায়।’সাতক্ষীরা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আব্দুল মুকিত খান বলেন, ‘সুন্দরবনকে দস্যুমুক্ত করতে পুলিশ কাজ করছে। সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’উল্লেখ্য, ২০১৮ সালে সরকার ঘোষিত আত্মসমর্পণ কর্মসূচিতে সুন্দরবনের ২৬টি দস্যু বাহিনীর প্রায় ৩৩২ জন সদস্য অস্ত্র সমর্পণ করেছিল। তখন অনেকেই মনে...