দস্যুতার বিরুদ্ধে অভিযোগ করলেও প্রশাসন কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছে না বলে অভিযোগ জেলেদের।শ্যামনগর থানার ওসি হুমায়ুন বকর এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে চাননি। তবে বন বিভাগ জানায়, তারা নিয়মিত অভিযান চালাচ্ছে।বুড়িগালিনী স্টেশনের কর্মকর্তা জিয়াউর রহমান বলেন, ‘৫ আগস্টের পর দস্যুদের উৎপাত বেড়েছে। আমরা এক অভিযানে ১৩ জন জেলেকে উদ্ধার করেছি। তবে দস্যুরা পালিয়ে যায়।’সাতক্ষীরা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আব্দুল মুকিত খান বলেন, ‘সুন্দরবনকে দস্যুমুক্ত করতে পুলিশ কাজ করছে। সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’স্থানীয়রা বলছেন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নজরদারি দুর্বল হওয়ার সুযোগে তারা নতুন করে দস্যুতায় ফিরেছে।সামাজিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন, দস্যুদের সঙ্গে স্থানীয় প্রভাবশালী মহলের যোগসাজশ আছে। বিকাশ লেনদেন নিয়ন্ত্রণ করা গেলে চাঁদাবাজি অনেকটা কমবে। ভুক্তভোগী জেলেদের সুরক্ষার ব্যবস্থা না থাকায় তারা ন্যায়বিচার থেকে বঞ্চিত।মানবাধিকার কর্মীরা বলছেন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, বন বিভাগ এবং স্থানীয়...