আটকের পর ডিবি পুলিশের এএসআই আজহারুল ইসলাম বাদী হয়ে কোতোয়ালি থানায় মামলা করেন। মামলায় অন্তুসহ অজ্ঞাতনামা আরও ৩/৪ জনকে আসামি করা হয়েছে। সোমবার অন্তুকে আদালতে সোপর্দ করা হলে আদালত তার জামিন মঞ্জুর করেন। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই শিবু মণ্ডল জানান, অন্তুর সঙ্গে থাকা অন্যরাও জুয়ার সঙ্গে জড়িত ছিল। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে তারা পালিয়ে যায়। তবে তাদের নাম ও ঠিকানা শনাক্ত করার কাজ চলছে। এদিকে, আদালতে আনা হলে যবিপ্রবির সাবেক শিক্ষার্থী মারুফ হোসেন সুকর্ণ নামের এক যুবক অন্তুর পক্ষ নিয়ে আদালত চত্বরে সাফাই গাইতে থাকেন। যেন কোনোভাবে পত্রপত্রিকায় এ বিষয়ে লেখালেখি কিংবা ছবি প্রকাশ না হয়, সে কারণে হাজতখানার সামনে তদবির চালিয়ে যান। এমনকি তিনি পুলিশ ও সাংবাদিকদের সঙ্গেও...