আনোয়ার-উল আলম জানান, দেশে ২৬ লাখ ২৪ হাজার বেকার রয়েছে, অথচ তৈরি পোশাক খাত আর নতুন কর্মসংস্থান দিতে পারছে না। বর্তমানে এ খাতে সরাসরি কর্মরত ৩৫ লাখ শ্রমিক। স্বল্প মজুরির খাত হওয়ায় এখানে আর সম্ভাবনা নেই। এখন মনোযোগ দিতে হবে ম্যানুফ্যাকচারিং বা উৎপাদন খাতে, যেখানে হালকা প্রকৌশল যন্ত্রপাতিই ভবিষ্যৎ ও জীবনীশক্তি। এ ব্যবসায়ী নেতা বলেন, ‘বাংলাদেশের অর্থনীতি কৃষি, তৈরি পোশাক ও রেমিট্যান্স- এ তিন স্তম্ভে দাঁড়িয়ে আছে। জিডিপির আকার এখন ৪৬৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। রপ্তানি আয়ে প্রায় ৮৩ শতাংশ অবদান রাখছে তৈরি পোশাক খাত। অন্য খাতগুলো এখনো যথাযথভাবে বিকশিত হয়নি।’ বিসিআই সভাপতি জানান, বৈশ্বিক বাজারে ২০২৪ সালের ফার্ম মেশিনারির বাজারের আকার ২১০ বিলিয়ন ডলার থেকে ২০৩০ সালে ৩২৯ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছাবে। অটো স্পেয়ার পার্টসের বাজার ৩৫০ বিলিয়ন থেকে বেড়ে হবে...