এ বিষয়ে স্থানীয়রা জানান, গত শুক্রবার বিকেলে সদিয়া চাঁদপুর চরে হঠাৎ করে যমুনা নদীর এ অংশে স্রোত ও ঘূর্ণাবর্তের সৃষ্টি হয়ে মুহূর্তের মধ্যে লালচাঁন, জুড়ান, সাইফুল, রবি, ইয়াদুল, এরশাদ আলী সহ অন্তত ৭-৮ পরিবারের বসতভিটা নদীতে তলিয়ে যায়। এ বিষয়ে আতাহার মন্ডল (৭০) জানান, চোখের সামনে আমার বাড়িঘর নদীর স্রোতে ভেসে গেল, চেয়ে দেখা ছাড়া আর কিছুই করতে পারলাম না। আমার জীবনে বহুবার ভাঙন দেখেছি, কিন্তু এত ভয়াবহ পরিণতি কোনোদিন দেখিনি। সদিয়া দেওয়ানতলা সংকরহাটি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুর রশিদ জানান, ভাঙন কবলিত এলাকা থেকে তাদের স্কুল ভবন মাত্র ৫৫ মিটার দূরে। আশপাশের অন্তত পাঁচটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ও হুমকির মুখে পড়েছে। তিনি সতর্ক করে বলেন, দ্রুত সময়ের মধ্যে জিও ব্যাগ ফেলা না হলে কয়েক হাজার শিক্ষার্থীর ভবিষ্যৎ অন্ধকারে ডুবে যাবে। সমাজকর্মী...