এ বছর দেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা ২০ থেকে ৩০ বছর বয়সীদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। মৃত রোগীদের তথ্য বিশ্লেষণ করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলছে, বেশিরভাগের ক্ষেত্রে মৃত্যুর কারণ ছিল ডেঙ্গু শক সিন্ড্রম। আর দ্বিতীয় প্রধান কারণ ছিল এক্সপান্ডেড ডেঙ্গু সিন্ড্রম। গুরুতর রোগীকে হাসপাতালে আনতে দেরি করে ফেলায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু বাড়ছে বলে চিকিৎসকরা মনে করছেন। এ বছর মশাবাহিত ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে রোববার পর্যন্ত ১৭৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। আর হাসপাতালে ভর্তি রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪১ হাজার ৮৩১ জনে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সংক্রামক রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার পরিচালক অধ্যাপক ডা. মো.হালিমুর রশিদ সোমবার এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, এ বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে যারা মারা গেছেন, তাদের ১২৪ জনের ‘ডেথ রিভিউ’ (তথ্য পর্যালোচনা) করেছে অধিদপ্তর। সেই প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে ডা. রশিদ বলেন, মৃতদের অধিকাংশ...