আমরা প্রায়ই বলি ‘অফিসের কাজ অফিসেই শেষ করা উচিত’। তবে বাস্তবতা হল, কাজের চাপ অনেক সময় অফিস ছাড়িয়ে ঘুমের ঘরে পৌঁছে যায়। গভীর রাতে ই-মেইলের উত্তর দেওয়া, পরদিন সকালের মিটিংয়ের চিন্তা, কিংবা অনিয়মিত কাজের সময়সূচি, সবকিছু মিলিয়ে ঘুমের গুণগত মান কমে যায়। সম্প্রতি ‘জার্নাল অব অকুপেশনাল হেল্থ সাইকোলজি’-তে প্রকাশিত একটি গবেষণায় দেখা গেছে, কাজের ধরন সরাসরি ঘুমকে প্রভাবিত করে। এই গবেষণার নেতৃত্ব দেন যুক্তরাষ্ট্রের সাউথ ফ্লোরিডা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক ড. ক্লেয়ার স্মিথ। তিনি রিয়েলসিম্পল ডটকম’য়ে প্রকাশত প্রতিবেদনে বলেন, “স্বাস্থ্যকর ঘুম মানে শুধু ৭ থেকে ৯ ঘণ্টা ঘুমানো নয়। নিয়মিত ঘুম, ঘুম থেকে সন্তুষ্টি, দিনে সজাগ থাকা, জৈবিক সময়ের সঙ্গে ঘুমের মিল, কত দ্রুত ঘুমিয়ে পড়া যায় এবং মোট ঘুমের সময়- এসবই সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ।” প্রায় ১ হাজার কর্মজীবীর তথ্য বিশ্লেষণ করে...