সংস্থাটি জানায়, সেনাপন্থী মিলিশিয়াদের দুই সদস্য প্রাথমিকভাবে কবরের তথ্য দিলেও পরবর্তীতে তাদের গবেষকরা সরেজমিন অনুসন্ধানে যান। ২০২৩ সালের ডিসেম্বর ও ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে দুটি গর্ত আবিষ্কৃত হয়। এর মধ্যে একটিতে সেনা উপস্থিতির কারণে প্রবেশ করা সম্ভব হয়নি, তবে মরদেহের অবশিষ্টাংশ পৃষ্ঠ থেকে দৃশ্যমান ছিল। অন্য গর্তে খনন করলে আরও মরদেহ পাওয়া যায়। ধারণা করা হচ্ছে, অতীতে বন্যার কারণে মরদেহগুলো উপরে চলে আসে।এসএফএইচআরের শেয়ার করা ভিডিওতে মরদেহ ও অস্থি স্পষ্টভাবে দেখা যায়। ফরেনসিক আর্কিটেকচার নামের লন্ডনভিত্তিক গবেষণা সংস্থা স্যাটেলাইট চিত্র ও ছবি বিশ্লেষণ করে অন্তত ৩৬টি খুলি শনাক্ত করেছে। তবে এসএফএইচআরের গবেষকদের হিসাব মতে সেখানে ৩০০’র বেশি মরদেহ থাকতে পারে।এসএফএইচআরের এক সদস্য বলেন, ‘এত মরদেহ একসঙ্গে দেখে আমরা হতবাক হয়ে গিয়েছিলাম। হয়তো এরা একসময় আমাদের পাশেই হাঁটত, এখন তারা কঙ্কাল হয়ে...