এই গরমিলগুলো এমন এক সময়ে ধরা পড়ছে যখন এআই সহায়তায় পরিচালিত যাচাই অভিযানের পর মহোবায় এক লাখেরও বেশি সন্দেহজনক বা পুনরাবৃত্ত ভোটার শনাক্ত হয়েছিল। এসব কাটছাঁট করতে রাজ্য নির্বাচন কমিশন ২৭২টি গ্রামপঞ্চায়েতে ৪৮৬ জন বুথ কর্মকর্তা এবং ৪৯ জন সুপারভাইজারকে দায়িত্ব দিয়েছে। তবে মানুষের মধ্যে আস্থার সংকট ক্রমেই বাড়ছে। পানওয়ারির এক বাসিন্দা প্রশ্ন করেছেন, ‘যদি কর্মকর্তারা হাজার হাজার ভোটারকে এক ঘরে গুঁজে দিতে পারেন, তাহলে আমাদের ভোট নিরাপদ আছে কীভাবে?’ রাজনৈতিক বিশ্লেষক বিবেক ত্রিপাঠী বলেন, ‘গণতন্ত্র একদিনে ভাঙে না, ধীরে ধীরে দুর্বল হয়। এমন ভুল উপেক্ষা করা মানে অপব্যবহারের সুযোগ রাখা।’ সমাজকর্মী রাম নারায়ণ এই গরমিলকে ‘গণতন্ত্রের ভিত খেয়ে ফেলা উইপোকার’ সঙ্গে তুলনা করেছেন। আম আদমি পার্টির নেতা সঞ্জয় সিং অভিযোগ করেছেন, ‘এটা স্পষ্ট ভোট ডাকাতির উদাহরণ। এক ঘরে ৪...