এদিকে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটিতে ২৯ জন চিকিৎক থাকার কথা থাকলেও আছেন মাত্র ৯ জন। তার মধ্যে একজন ২ মাসের বুনিয়াদী প্রশিক্ষণে। চরম চিকিৎসক সংকট ও হাসপাতালের অবকাঠামোগত দুরবস্থা ও প্রয়োজনীয় সেবা না থাকায় মানুষকে চিকিৎসাসেবা নিতে ছুটতে হয় ১শ কিলোমিটার দূরের জেলা শহরে।দীর্ঘ তিন বছর ধরে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সিজারিয়ানসহ সব ধরনের অপারেশন বন্ধ রয়েছে। নেই কোনো পরীক্ষা- নিরীক্ষার ব্যবস্থা। মন্ত্রণালয় থেকে কোনো বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পদায়ন করা হলেও আবাসিক ভবনের সুব্যবস্থা না থাকার অজুহাতে কয়রায় অবস্থান করেন না। খুলনা শহর থেকে মাঝেমধ্যে দু-একদিন আসেন।কয়রা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মোহাম্মদ রেজাউল করিম বলেন, হাসপাতালের ৩১ শয্যার ভবনটি ভেঙে ফেলার পর থেকে শয্যা সংকট দেখা দিয়েছে। সংকীর্ণ জায়গায় রোগীদের রেখে চিকিৎসা দিতে হচ্ছে।স্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর খুলনার উপসহকারী প্রকৌশলী মো. ইখতেয়ার হোসেন...