তিনি আরও বলেন, আমি বিষয়টি সঠিকভাবে তদন্ত করার জন্য একটি কমিটি গঠন করে দিয়েছি। আশা করছি খুব দ্রুত এ তদন্ত কমিটি তাদের রিপোর্ট প্রকাশ করলে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারব।তিনি বলেন, কোনোভাবেই একজন পরিচ্ছন্ন কর্মী কাজ বাদ দিয়ে অক্সিজেন খোলা বা পড়ানোর কাজ করা অপরাধ। যেহেতু ওই পরিচ্ছন্ন কর্মী হাসপাতালে আগে আউটসোর্সিং হিসেবে কাজ করত আর বর্তমানে আউটসোটিং এর মেয়াদ না থাকায় তাকে কাজে আসতে নিষেধ করা হয়েছে। এরপর তদন্তে যে বা যারা দোষী প্রমাণিত হবে তাদের বিরুদ্ধেও আইনিব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।উল্লেখ্য, রোববার (২১ সেপ্টেম্বর) সকালে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চাহিদা অনুযায়ী বকশিশ না পেয়ে এক পরিচ্ছন্নতাকর্মী (ক্লিনার) অক্সিজেন মাস্ক খুলে নেওয়ার কিছু সময় পরে শেখ সাইফুল ইসলাম নামের এক রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ উঠে। এ নিয়ে রোগীর স্বজন এবং সাধারণ মানুষের...