সাক্ষাতে বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি এবং আগামী ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় জাতীয় নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করেন তারা। এ সময় রাষ্ট্রদূত জানান, তারা চট্টগ্রাম বন্দর এবং কক্সবাজার থেকে টেকনাফ পর্যন্ত উপকূলীয় অঞ্চলে অবকাঠামো উন্নয়ন এবং নবায়নযোগ্য শক্তি প্রকল্পে প্রায় ২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগে আগ্রহী। এছাড়া সাক্ষাতে মঈন খান দীর্ঘদিনের প্রস্তাবিত সমুদ্র থেকে ভূমি পুনরুদ্ধারের বিষয়টি তোলেন এবং এ ক্ষেত্রে ডেনিশ বিশেষজ্ঞতার ব্যবহার নিয়ে আলোচনা করেন।এ ছাড়া তারা সংসদের উচ্চকক্ষ এবং নির্বাচনের আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (পিআর) ব্যবস্থা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন। এ সময় ড. খান উভয় ব্যবস্থার সুবিধা-অসুবিধাগুলো বিশ্লেষণ করেন এবং বাংলাদেশ ও ইউরোপীয় সমাজগুলোর মধ্যে এর পার্থক্য তুলে ধরেন।নির্বাচনে ‘আওয়ামী দোসর’ কর্মকর্তাদের সম্পৃক্ত করা যাবে না : ফারুকসাক্ষাতে উভয় পক্ষ আশা প্রকাশ করেন, বাংলাদেশ একটি স্থিতিশীল গণতান্ত্রিক কাঠামো অর্জন করলে দুই দেশের জনগণের...