প্রায় ২০ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত এই ফুটওভার ব্রিজে আছে চলন্ত সিঁড়ি, ছয়টি ভিউ পকেট, আরামদায়ক দাঁড়ানোর জায়গা-সব মিলিয়ে যেন এক আধুনিক স্থাপনা। ফুটওভার ব্রিজটি পথচারীদের জন্য নিরাপদ পারাপারের ব্যবস্থা হওয়ার কথা থাকলেও তা হয়নি। হকারদের দখলে বাজারে পরিণত হয়েছে। ব্রিজের ভেতরে সারি সারি দোকান। এমনকি সিঁড়ির মুখেও অবাধে চলছে হকারদের বেচাকেনা। ছিন্নমূল মানুষ ও ভিক্ষুকদের অবস্থানেও পথচারীদের চলাচল কঠিন হয়ে পড়েছে। ফলে অনেকেই ঝুঁকি নিয়ে সরাসরি সড়ক দিয়েই পারাপার হচ্ছেন, বাড়ছে দুর্ঘটনার ঝুঁকি ও যানজট। ২০২৩ সালের অক্টোবরে জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত হওয়া এই ফুটওভার ব্রিজটি বাস্তবায়ন করে বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ ও বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ২৪ ইঞ্জিনিয়ার ব্রিগেড। প্রকল্প ব্যয় বহন করে বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ। সংশ্লিষ্টরা জানান, ঢাকার মধ্যে এটিই সবচেয়ে প্রশস্ত ফুটওভার ব্রিজ। ১৩২ ফুট দৈর্ঘ্য ও ১৮ ফুট প্রস্থে...