দীর্ঘ রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ, ধ্বংসস্তূপ আর মৃত্যু, এর মধ্যেই ফিলিস্তিনিদের জন্য এলো আশার খবর। ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে ৩ প্রভাবশালী দেশের স্বীকৃতিকে শান্তির পথে নতুন সম্ভাবনা হিসেবে দেখছেন বাস্তুচ্যুত গাজাবাসী ও পশ্চিম তীরের বাসিন্দারা। তবে শুধু স্বীকৃতি ইসরায়েলের ওপর কার্যকর চাপ বাড়াতে পারবে বলে মনে করেন না কেউ কেউ। রোববার একযোগে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া ও কানাডা। সোমবার স্বীকৃতি দেয় পর্তুগালও। চলতি সপ্তাহে নিউইয়র্কে জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে ফ্রান্সসহ আরও কয়েকটি দেশ একই পদক্ষেপ নেবে বলে আশা করা হচ্ছে। এই সিদ্ধান্তে উচ্ছ্বাস ও আশার সুর ফুটে উঠেছে বাস্তুচ্যুত গাজাবাসীর কণ্ঠে। তাদের বিশ্বাস, এটি হয়তো শান্তির পথে এক নতুন দিগন্ত খুলে দেবে। তবে অনেকে মনে করেন, শুধু স্বীকৃতি যথেষ্ট নয়, ইসরায়েলের ওপর কার্যকর আন্তর্জাতিক চাপ সৃষ্টিই এখন সবচেয়ে জরুরি। গাজার একজন...