৪. স্পাইনাল স্টেনোসিস (Spinal Stenosis)মেরুদণ্ডের ভেতরের রাস্তা সংকীর্ণ হলে স্নায়ুর ওপর চাপ পড়ে, যা হাঁটার সময় ব্যথা এবং পায়ের দুর্বলতা সৃষ্টি করে।৫. হাড় দুর্বল হয়ে যাওয়া বা অস্টিওপোরোসিস (Osteoporosis)হাড় পাতলা ও দুর্বল হলে সহজেই ভেঙে যেতে পারে, যা কোমর বা পিঠে তীব্র ব্যথার কারণ হয়।কোমর ব্যথার চিকিৎসাকোমর ব্যথার চিকিৎসা নির্ভর করে ব্যথার কারণ ও তীব্রতার ওপর। সঠিক কারণ জানা থাকলে ঘরোয়া চিকিৎসা, ফিজিওথেরাপি এবং প্রয়োজনমতো ওষুধের মাধ্যমে অধিকাংশ রোগী সুস্থ হতে পারেন।১. ঘরোয়া চিকিৎসাপ্রথম ৫-৭ দিনে বরফ বা গরম প্রয়োগ করে ব্যথা কমানো যেতে পারে। তবে সম্পূর্ণ বিশ্রাম না নিয়ে যতটা সম্ভব হালকা কাজ চালিয়ে যাওয়া উচিত। বুকের নিচে বালিশ দিয়ে শুয়ে থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়।আরও পড়ুন :ফ্যাটি লিভার থেকে বাঁচতে চাইলে এখনই বদল আনুন জীবনধারায়আরও পড়ুন :শরীরের ৯ লক্ষণে...