বর্তমানে তিনি মাসে প্রায় ৬ লাখ কোয়েল পাখির ডিম, দেড় লাখ বাচ্চা এবং ৪৫ হাজার খাবার উপযোগী পাখি বিক্রি করেন। ২৫ থেকে ৩০ দিনে ২৪ টাকার খাবার খেয়ে প্রতিটি পাখি ২২০ থেকে ২৫০ গ্রাম ওজনে পৌঁছে যায়, যা ৩০ থেকে ৩৫ টাকায় বিক্রি হয়। একটি পাখি বছরে তিন শতাধিক ডিম দেয়। সব মিলিয়ে তার খামারের বছরে প্রায় ৪ কোটি টাকা বেচাকেনা হয়।তার ব্যবসার প্রসার এখন রাজধানী ঢাকা, সিলেট, চট্টগ্রামসহ সারা দেশে। অনলাইনে ‘মা কোয়েল খামার’ নামের ফেসবুক পেজের মাধ্যমেও তিনি দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ডিম ও পাখি সরবরাহ করছেন।শুধু নিজেই সফল হননি, গ্রামের বহু বেকার যুবকের কর্মসংস্থানও করেছেন শহিদুল। তিনি জানান, বর্তমানে তার খামারে সরাসরি কাজ করছেন অন্তত ৪০ জন। এ ছাড়া চুক্তিভিত্তিক খামার করে অনেকেই লাভবান হচ্ছেন এবং কেউ কেউ...