২০১২ সালে শিক্ষা মন্ত্রণালয় কোচিং বাণিজ্য বন্ধে একটি নীতিমালা জারি করলেও তার বাস্তব প্রয়োগ প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ নীতিমালায় স্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়েছে যে, কোনো শিক্ষক নিজের প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের কোচিং করাতে পারবেন না কোনোভাবেই। এমনকি অন্য প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রেও সর্বোচ্চ ১০ জনকে পড়ানোর সুযোগ রাখা হয়েছে, তাও শুধু প্রতিষ্ঠানের প্রধানের লিখিত অনুমতি সাপেক্ষে। কিন্তু বাস্তবতার চিত্রটি সম্পূর্ণ ভিন্ন দেশ জুড়ে এ নীতিমালা শুধু কাগজের ওপরই সীমাবদ্ধ রয়ে গেছে, কোনো প্রকৃত প্রয়োগের ছোঁয়া পড়েনি। বিভিন্ন অভিযোগের ভিত্তিতে জানা যায়, এ ধরনের সুযোগের অপব্যবহার করে অনেক শিক্ষক শ্রেণিকক্ষে ঠিকঠাক পাঠদান করেন না বরং ইচ্ছাকৃতভাবে অসম্পূর্ণ করে ফেলেন। তাদের প্রকৃত উদ্দেশ্য থাকে, শিক্ষার্থীদের যেন বাধ্য হয়ে তাদের ব্যক্তিগত কোচিংয়ে যোগ দিতে হয়। রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় শিক্ষকরা খোলাখুলি নিজস্ব স্কুলের শ্রেণিকক্ষেই ছুটির...