সাত বছর ধরে অসুস্থ ছিলেন অর্ষার মা। দীর্ঘ এই সময়ে মায়ের শারীরিক অবস্থা বুঝে শুটিং করেছেন। কখনো বাদ রেখেছেন শুটিং। এর মধ্যে হঠাৎ করেই জুনে মাকে হারান। মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন। কাজে বিরতি নেন। ‘মা-বাবা চলে গেলে সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে তারা। মাকে এখন আমার সবচেয়ে বেশি দরকার। মা থাকাটা আমার কাছে শক্তির মতো ছিল। এখনো নিজেকে অনেকটাই দুর্বল মনে হয়,’ বলছিলেন নাজিয়া হক অর্ষা। কাজেও থাকেন মাকয়েক মাস আগেও শুটিংয়ে গেলে বড় একটি চিন্তা থাকত, মা কেমন আছেন, কী করছেন। যে কারণে শুটিংয়ের ফাঁকে সব সময়ই মায়ের খবর নেওয়া হতো। ছায়ার মতো ছিলেন মা। ‘মা চলে গিয়ে আমার জীবনটাকে বদলে দিয়ে গেল। আমার মধ্যে এতটা পরিবর্তন আগে কখনোই আসেনি। তিন মাস আগেও রক্তমাংসের একটা মানুষ ছিল। প্রতিদিন কত কথা...