কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে গোসললে নেমে পানিতে ভেসে পর্যটকদের মৃত্যুর হার প্রতি বছর বেড়েই চলছে। স্রোতে ভেসে গত ১০ বছরে ৬৮ জন পর্যটকের মৃত্যু হয়েছে। তার মধ্যে শেষের তিন বছরে ৩৪ জনের মৃত্যু হয়। এ ছাড়া বিভিন্ন সময়ে আহত অবস্থায় অন্তত হাজারো পর্যটককে উদ্ধার করা হয়েছে। পর্যটন সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ১২০ কিলোমিটার দীর্ঘ এই সৈকতের একাধিক স্থানে ভাঙন, গুপ্তখাল, বালুচর এবং বড় বড় গর্ত সৃষ্টি হওয়ায় সাগরে নামার আগে বিপদ টের পাচ্ছেন না পর্যটকরা। ফলে স্রোতে ভেসে যাচ্ছেন কিংবা আটকা পড়ছেন। পর্যটকদের উদ্ধারের আয়োজনও অপ্রতুল। এসব কারণে সমুদ্রস্নানে যাওয়া পর্যটকদের মৃত্যু ঠেকানো যাচ্ছে না। নানা অবকাঠামোর উন্নয়ন হলেও নিরাপদ গোসলের ব্যবস্থা না হওয়ায় হতাশ পর্যটকরা। আবার সরকারিভাবে কার্যকর উদ্যোগ না নেওয়ায় সমালোচনা করেছেন কেউ কেউ। ভেসে যাওয়া পর্যটকদের প্রাণ রক্ষায় সি-সেফ লাইফগার্ড নামের...