চুনারুঘাট থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আক্তার হোসেন বাংলানিউজকে জানান, দেওরগাছ এলাকায় দুটি মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে চালক ও আরোহীরা গুরুতর আহত হন। স্থানীয়রা মিজানুলকে উদ্ধার করে চুনারুঘাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। আহত পারভেজকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। মিজানুল হক স্ত্রী দিলারা খাতুন লুবনা, দুই শিশু সন্তান তৃতীয় শ্রেণির ছাত্র মাশরাফি হক লামি ও ছোট ছেলে অমি হককে রেখে গেছেন। সকালে সন্তানদের ওষুধ হাতে পৌঁছে দিয়ে বের হওয়া, এরপর স্ত্রীর সঙ্গে শেষ ফোনালাপ, সবই হয়ে গেল নিয়তির নির্মম পরিহাস। বানিয়াচং উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্টাফ নার্স সুচিত্রা দাশ বাংলানিউজকে বলেন, মিজানুল হক সরকারি চাকরি করলেও হাসপাতালকে নিজের পরিবার মনে করতেন। গভীর রাতেও বিদ্যুৎ বিভ্রাট হলে দৌড়ে আসতেন হাসপাতালে। হবিগঞ্জ শহরের ২নং পুল...