গাজার ক্ষেত্রে ‘গণহত্যা’ শব্দটি এখন আর কোনো বিতর্কের বিষয় নয়। এক সময় গণহত্যার অভিযোগকে ফিলিস্তিনিদের বিক্ষোভ মিছিলের অতিরঞ্জিত স্লোগান বলে উড়িয়ে দেওয়া হতো। কিন্তু এখন তা বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় মানবাধিকার সংগঠন, জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞ এবং গণহত্যা বিষয়ের বিশেষজ্ঞদের কণ্ঠেও শোনা যাচ্ছে। ইন্টারন্যাশনাল অ্যাসোসিয়েশন অব জেনোসাইড স্কলার্স, জাতিসংঘের তদন্ত কমিশন এবং অসংখ্য স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক এনজিও এমন সিদ্ধান্তে পৌঁছেছে যে, গাজায় ইসরায়েলের হামলা ১৯৪৮ সালের গণহত্যা অপরাধ প্রতিরোধ ও শাস্তি সংক্রান্ত কনভেনশনের আওতায় গণহত্যার মধ্যে পড়ে। তবে আমাদের সামনে এখন যে প্রশ্নটি জ্বলজ্বল করছে তা হলো, কোনো পদক্ষেপ ছাড়া নিছক স্বীকৃতি দিয়ে লাভ কী? গণহত্যা বন্ধ করার জন্য যদি কিছুই না করা হয়, তাহলে চিৎকার করে বলার অর্থ কী? একটি রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে এর চেয়ে গুরুতর অভিযোগ আর হয় না। কিন্তু তার জবাব যদি...