পরে কাস্টমসের নিলামে অংশ নেয় ওই গ্রুপের নিয়ন্ত্রিত ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান-নামমাত্র মূল্যে পণ্যগুলো ফিরিয়ে নেওয়ার কৌশলে চালানগুলো আবারও এসকোয়্যারের নিয়ন্ত্রণে চলে যায়। চট্টগ্রাম কাস্টমসের নজরে এ পর্যন্ত ৯টি চালান খালাস বন্ধ হয়েছে (৭টি-নভেম্বর/ডিসেম্বর ২০২৪, ২টি-চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি ও এপ্রিল), যার প্রতিটি চালানে বিপুল পরিমাণ এসি-ফ্রিজ, ইলেকট্রনিক সামগ্রী ও যন্ত্রাংশ ছিল। বিষয়টি জানাজানি হবে, সেজন্য অত্যন্ত গোপনে পণ্যগুলো খালাস নেয়ার চেষ্টা করে এসকোয়্যার গ্রুপের দুইটি প্রতিষ্ঠান। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সফল হয়নি। খালাস না করতে পেরে শেষে কাস্টমসের সঙ্গে যোগসাজস করে নিলাম থেকে নামমাত্র মূল্যে এসব পণ্য কৌশলে নিয়ে নেয় এসকোয়্যার ইলেকট্রনিক্স লিমিটেড। জনস্বার্থে উন্মোচিত এই কেলেঙ্কারির বাজারে ভোক্তার ভরসা ভাঙার সঙ্গে সঙ্গে কাস্টমসেরও ফাঁকফোকর ও নিলামপ্রক্রিয়ায় যোগসাজসে নিলাম থেকে নামমাত্র মূল্যে কারসাজির মাধ্যমে ১৩৯টি ফ্রিজ, ৬২৯টি ফ্রিজ এবং আরও কয়েকশ পিস...