দেবহাটার মাছ চাষি আমিরুল ইসলাম একসময় ছিলেন দিশেহারা, আজ তিনি আশেপাশের চাষিদের জন্য অনুকরণীয় দিশারি। আগে যেখানে চিংড়ি চাষে বারবার লোকসানের কারণে সংসার চালানোই হয়ে উঠেছিল কষ্টকর, এখন তিনি আধুনিক বিজ্ঞানভিত্তিক চাষে সফল হয়ে গড়ে তুলেছেন ভাগ্যবদলের এক অনন্য দৃষ্টান্ত। কয়েক বছর আগেও তার ঘেরে চিংড়ি বারবার রোগে মারা যেত। প্রতিবার চাষে লোকসান গুনতে গুনতে পরিবার চালানো কঠিন হয়ে পড়েছিল। হতাশার অন্ধকারে নিমজ্জিত জীবনে তখনই আশার আলো হয়ে আসে মৎস্য অধিদপ্তরের সাসটেইনেবল কোস্টাল এন্ড মেরিন ফিশারিজ প্রজেক্ট। দপ্তরের বিশেষজ্ঞদের তত্ত্বাবধানে শুরু হয় আমিরুলের ঘের উন্নয়ন ও নতুন যাত্রা। মৎস্য দপ্তরের মেরিন এন্ড ফিসারিজ কর্মকর্তা সাজ্জাদ হোসেন বলেন, তাকে মোট ২ লাখ ১৪ হাজার ৬৭৮ টাকা অনুদান প্রদান করা হয়। এ অর্থে তিনি সংগ্রহ করেন চাষের জন্য প্রয়োজনীয় উপকরণ-মানসম্মত খাদ্য, চুন,...