‘প্রতিটি বড় মণ্ডপে সেনাবাহিনী ও পুলিশ মোতায়েন দেখে সত্যিই স্বস্তি লাগছে। আমরা নিরাপদ বোধ করছি। তাই পুরো উৎসবটা ভয়মুক্ত ও আনন্দমুখরভাবে উপভোগ করতে পারছি। ভোর থেকেই দেবী দুর্গার আগমনকে ঘিরে ভক্তদের মধ্যে যে উত্তেজনা, সেনাবাহিনীর উপস্থিতি সেই উত্তেজনাকে আরও নিরাপদ ও আনন্দময় করে তুলেছে।নগরীর জেএমসেন হলে মহালয়া অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়া কিশোর চক্রবর্তী এমনটাই বলছিলেন।রোববার (২১ সেপ্টেম্বর) ভোর থেকেই বন্দরনগরী চট্টগ্রামের পূজামণ্ডপ, মন্দির ও মহাশ্মশানগুলোতে উৎসবমুখর পরিবেশ লক্ষ করা গেছে। জেএমসেন হল, কুসুমকুমারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, হাজারি লেইন, আগ্রাবাদের গোসাইলডাঙা, পাথরঘাটাসহ নগরের বিভিন্ন পূজামণ্ডপে চণ্ডীপাঠ, গীতাপাঠ, শঙ্খধ্বনি ও উলুধ্বনি ভক্তদের প্রফুল্ল করেছে। হিন্দি গান বা ডিজে বাদ দিয়ে, সনাতনী রীতি মেনে পূজা ও আরাধনা অনুষ্ঠিত হয়।চট্টগ্রাম মহানগর পূজা উদযাপন পরিষদের উদ্যোগে জেএমসেন হলে রোববার দিনব্যাপী মহালয়া ও দেবীপক্ষের শুভ উদ্বোধন অনুষ্ঠান...