যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের পূর্বে অনেকের ধারণা ছিল ডোনাল্ড ট্রাম্প নির্বাচিত হলে যুদ্ধ থেমে শান্তির সুবাতাস বইবে সারা দুনিয়ায়। কিন্তু না, সেটা তো হয়নি বরং তার উল্টোটাই ঘটেছে। যুক্তরাষ্ট্রের জনগণ গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় প্রতি শ্রদ্ধা রেখে তাদের নেতা নির্বাচিত করে। কারণ, তারা জানে যে তাদের সরকার পরিবর্তন হলেও নিয়মতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থার খুব একটা পরিবর্তন হয় না। এজন্য অনেকে তাকে পাগল বললেও তিনি জাতে মাতাল তালে ঠিক। যা সমসাময়িক ঘটনাপ্রবাহ বিশেষ করে বৈশ্বিক শুল্কনীতি ও উত্তেজনা লক্ষ্য করলেই ধারনা পাওয়া যায়। যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি হলো যুদ্ধ নির্ভর পুঁজিবাদী অর্থনীতি। ডোনাল্ড ট্রাম্প নির্বাচনের আগে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন ক্ষমতায় গেলে বিভিন্ন দেশের সঙ্গে বাণিজ্যিক ঘাটতি কমিয়ে ফেলবেন। ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদে বিরোধীদের বড় অভিযোগ ছিল বৈশ্বিকভাবে আমেরিকার নিয়ন্ত্রণ সংকুচিত করেছিলেন, যা যুক্তরাষ্ট্রের ভবিষ্যৎ পরাশক্তি হিসেবে টিকে...