বিতর্কিত মার্কিন সমাজকর্মী চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডের পর রাজনৈতিক বিদ্বেষ ঠেকানোর নামে প্রশাসনের কার্যক্রম নিয়ে বিভক্ত হয়ে গেছেন রক্ষণশীলরা। ঘৃণা ছড়ানোর ঠেকাতে কেউ কেউ কঠোরতার প্রয়োজনীয়তা দেখলেও অনেকে মনে করছেন, এভাবে জনগণের বাকস্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করছে সরকার। ইউটাহ অঙ্গরাজ্যের এক কলেজ ক্যাম্পাসে আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে গিয়েছিলেন ৩১ বছর বয়সী চার্লি কার্ক। সেখানে তাকে গুলি করে হত্যা করা হয়। এরপর থেকেই তার বিভিন্ন সময়ের বক্তব্য নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সমালোচনা এমনকি রসিকতাও করছেন মানুষ। বন্দুক নীতির কট্টর সমর্থক কার্ক একবার বলেছিলেন, মাঝেমধ্যে বন্দুক সহিংসতা হলে মানুষ আত্মরক্ষার্থে বন্দুকের প্রয়োজনীয়তা বুঝবে। তিনি বিভিন্ন স্কুলে বন্দুক প্রশিক্ষণ বা প্রয়োজনে অস্ত্র দেওয়ার পক্ষেও মত দিয়েছিলেন। এসব নিয়েই সামাজিক মাধ্যমে হয়েছে ব্যাপক কটাক্ষ। মার্কিন অ্যাটর্নি জেনারেল প্যাম বন্ডি এসব কথি ‘ঘৃণামূলক বক্তব্য’ প্রদানকারীদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার হুমকি...