মার্কিন রাজনীতি যেন আবারও অগ্নিপরীক্ষার মুখে দাঁড়িয়েছে। কট্টর ডানপন্থী নেতা চার্লি কার্কের হত্যাকা- সেই আগুনে নতুন স্ফুলিঙ্গ ছড়াল। ঘটনার তদন্ত এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে, খুনির উদ্দেশ্য অজানা, সত্য উন্মোচিত হয়নি—তবু রাজনৈতিক অঙ্গন ইতোমধ্যেই উত্তাল। এ উত্তালতা যুক্তরাষ্ট্রের গণতন্ত্রে বিদ্যমান ভারসাম্যহীনতার চিত্র ফুটিয়ে তুলেছে। ঠিক এই মুহূর্তে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রতিক্রিয়া যেন ঘটনার গুরুত্বকে ছাড়িয়ে গেছে। তিনি তদন্তের ফলাফলের অপেক্ষা না করেই দ্রুত বামপন্থীদের দিকে আঙুল তুলেছেন, প্রতিশোধের হুমকি দিয়েছেন। এটি নিছক আবেগতাড়িত প্রতিক্রিয়া নয়; বরং তার রাজনীতির এক দীর্ঘস্থায়ী ধারা—সহিংসতাকে বৈধ করে তোলা, বিভাজনকে জিইয়ে রাখা, এবং শত্রুভীতিকে রাজনৈতিক অস্ত্রে রূপান্তরিত করা। চার্লি কার্কের রক্তে ভেজা এই ট্র্যাজেডি তাই শুধু একজন নেতার মৃত্যু নয়; এটি যেন মার্কিন রাজনীতির অন্তর্লীন সহিংস স্রোতকে নগ্নভাবে সামনে টেনে এনেছে। প্রশ্ন জাগে—এই স্রোতকে কি ট্রাম্প শুধু...