তথ্য অনুযায়ী, এ বছর পোষ্য কোটার মাধ্যমে ভর্তি হয়েছেন তিনজন শিক্ষার্থী। উপাচার্যের মেয়ের পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টোর শাখার কর্মকর্তা মাহমুদুল হাসানের ছেলে (প্রাপ্ত নম্বর ৩৯.৫০) এবং ইলেকট্রিশিয়ান আরিফ হোসেন সুমনের ছেলে (প্রাপ্ত নম্বর ৫৩.৫০) একই কোটায় জীববিজ্ঞান অনুষদে ভর্তি হন। সব মিলিয়ে বিভিন্ন কোটার সুবিধা নিয়ে ভর্তি হয়েছেন মোট ২১ জন। গত বছর শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে মুক্তিযোদ্ধা ও পোষ্য কোটা বাতিলের দাবি উঠলেও সেটি কার্যকর হয়নি। বরং এ বছর উপাচার্যের নিজের সন্তানকে কোটায় ভর্তি করানোয় নতুন করে প্রশ্ন তুলেছেন শিক্ষার্থীরা। তাদের মতে, একজন উপাচার্যের সন্তান যদি মেধার ভিত্তিতে ভর্তির যোগ্য না হন, তবে কেন তাকে আলাদা সুবিধা দেওয়া হলো? একইসঙ্গে তারা জানতে চাইছেন— দরিদ্র কৃষক বা সাধারণ পরিবারের সন্তানদের জন্য কেন এই ধরণের সুযোগ রাখা হয় না? এ বিষয়ে ভর্তি টেকনিক্যাল...