সৈকত ঘিরে কক্সবাজারে পর্যটনের প্রসার ঘটে নব্বইয়ের দশক থেকে। বছরজুড়ে বেলাভূমির নোনাজলের সান্নিধ্যে আসেন প্রায় অর্ধকোটি পর্যটক। গোসলকালে অনেক পর্যটক পানির স্রোতে তলিয়ে যান। বিপদাপন্ন পর্যটকদের উদ্ধার ও সচেতনতায় একযুগেরও বেশি সময় আগে শুরু হয় বেসরকারি সংস্থা সি-সেইফ লাইফগার্ডের সেবা কার্যক্রম। কিন্তু পর্যটকদের প্রাণ রক্ষায় কাজ করা বেসরকারি সংস্থাটির কার্যক্রম থেমে যাচ্ছে তহবিল সংকটে। প্রতিদিন সকাল ৭টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত সুগন্ধা-কলাতলী-লাবণী সৈকতে ‘লাল-হলুদ জার্সি’ পড়া কিছু যুবক বাঁশি বাজিয়ে ও উদ্ধার সরঞ্জাম নিয়ে একবুক পানিতে চলে যাওয়া পর্যটকদের তীরের কাছাকাছি চলে আসতে হাঁকডাক দেন। সোয়া যুগ ধরে চলে আসা চেনা সেই চিত্র আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। ফলে পহেলা অক্টোবর থেকে সৈকতে গোসলে নামা পর্যটকরা থাকবে ঝুঁকিতে। গোসলকালে স্রোতের টানে ভেসে গেলে থাকবে না উদ্ধার তৎপরতা। সঙ্গে কর্মসংস্থান...