কোনো জাতির উন্নতি, অগ্রগতি ও প্রগতির সোপানে উন্নীত হওয়ার জন্য শিক্ষার কোনো বিকল্প নেই। সার্বিক বিবেচনায় অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান ও চিকিৎসার পাশাপাশি শিক্ষাকেও মানুষের মৌলিক চাহিদার আওতায় রাখা হয়েছে। বাস্তবতায় দেখা যায়, যে জাতি যত বেশি শিক্ষিত সে জাতি তত বেশি উন্নত। আর এ কারণেই বলা হয় ‘শিক্ষাই জাতির মেরুদণ্ড’।আবহমান কাল ধরে বিশ্বজুড়ে দুটি ধারায় শিক্ষাব্যবস্থা চালু রয়েছে। প্রথম ধারায় ধর্ম, বর্ণ, জাতি নির্বিশেষে সর্বসাধারণ শিক্ষা গ্রহণ করে থাকে। এটিকে ‘সাধারণ শিক্ষা’ বলে অভিহিত করা হয়। অপরটিতে উল্লিখিত সাধারণ শিক্ষার পাশাপাশি ধর্মীয় মূল্যবোধকে অগ্রাধিকার দিয়ে ধর্মীয় নৈতিক শিক্ষাকে প্রাধান্য দেওয়া হয়। এটিকে মাদ্রাসাশিক্ষা বলা হয়। যা কেবল মুসলিম সন্তানরাই গ্রহণ করে থাকে।মানবজাতি যখন উন্নতি, অগ্রগতি ও প্রগতির ঘোড় দৌড় প্রতিযোগিতায় ব্যস্ত, বিজ্ঞানের জয়যাত্রার স্লোগানে মুখরিত, পশ্চিমা দুনিয়ার নগ্ন সভ্যতার হাতছানিতে...