দুদক কর্মকর্তারা জানান, ইলিয়াস প্রথমে নথিপত্র সরিয়ে পাশের কক্ষে রাখেন। পরে সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণে বিষয়টি ধরা পড়লে আবারও অভিযান চালিয়ে কাগজপত্র জব্দ করা হয়। দুদকের উপপরিচালক সুবেল আহমেদ বলেন, ঢাকা থেকে আসা একটি দল নথিগুলো যাচাই-বাছাই করছে। দুদকের আরেক কর্মকর্তা মশিউর রহমান জানান, আগে সাইফুজ্জামানের যুক্তরাজ্যসহ চারটি দেশে বাড়ির তথ্য পাওয়া গিয়েছিল। এখন আরও পাঁচটি দেশে তাঁর বাড়ি থাকার তথ্য মিলেছে। জব্দ করা কাগজপত্রে এসবের প্রমাণ আছে কি না, তা খতিয়ে দেখা হবে। গত বছরের ৭ অক্টোবর আদালত সাইফুজ্জামান ও তাঁর স্ত্রীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেন। তাঁর বিরুদ্ধে যুক্তরাজ্যে হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করে ৩৫০টি বাড়ি কেনার অভিযোগ রয়েছে। গত বছরের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর দেশ ছেড়ে পালিয়ে যান তিনি। তাঁদের বিরুদ্ধে রেড নোটিশ জারির আবেদন গত...