বিচ ম্যানেজমেন্ট কমিটির তত্ত্বাবধায়ক ও এডিএম মো. শাহিদুল আলম বলেন, তহবিল সংকটের কারণে লাইফগার্ড সেবা সেপ্টেম্বরে বন্ধ হওয়ার বিষয়টি পর্যটন মন্ত্রণালয়কে জানানো হয়েছে। মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা হলো, সৈকত এলাকার হোটেলগুলোর মাধ্যমে লাইফগার্ড সেবা চালু রাখতে হবে।কক্সবাজার হোটেল ও গেস্ট হাউস মালিক সমিতির সভাপতি আবুল কাশেম সিকদার বলেন, হোটেলসমূহের ব্যবস্থাপনায় লাইফগার্ড পরিচালনার নির্দেশনা পর্যটন মন্ত্রণালয় ও জেলা প্রশাসন থেকে দেওয়া হয়েছে। হোটেল মালিকরা মাসে ১৪-১৫ লাখ টাকার জোগান দিতে পারবে কি না, সন্দেহ আছে।ট্যুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজার রিজিওনের প্রধান অতিরিক্ত ডিআইজি আপেল মাহমুদ বলেন, লাইফগার্ড না থাকলে কত পর্যটকের মৃত্যু হতো, তা সহজে আন্দাজ করা যায়। অক্টোবর থেকে লাইফগার্ড থাকছে না। তখন পরিস্থিতি কী হবে সেটাই ভাবছি।কক্সবাজার চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি আবু মোরশেদ চৌধুরী খোকা বলেন, পর্যটন অনুষঙ্গ হিসেবে লাইফগার্ড অবিচ্ছেদ্য...