অফিসে যাওয়ার তাড়ায় মাছ-মাংস রাঁধা সম্ভব হয় না। প্রতি দিন ডিম খাওয়াও ভালো নয়।তাই শরীরে পর্যাপ্ত পুষ্টির জোগান দিতে মসুর ডালই ভরসা। সহজপাচ্য তো বটেই, রান্না করাও সহজ। তাই সাধারণ গেরস্ত বাড়িতে মসুর ডাল অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি পদ। অন্যান্য ডালের চেয়ে মসুর ডালে প্রোটিনের পরিমাণ বেশি। তাছাড়া ডাল উদ্ভিজ্জ প্রোটিন। একটা বয়সের পর প্রাণিজ প্রোটিন বেশি খেলে শারীরিক নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই অনেকেই প্রোটিনের এই উদ্ভিজ্জ উৎসটির ওপর ভরসা করেন। পুষ্টিবিদরা বলেন, এক কাপ সেদ্ধ মসুর ডাল থেকে পাওয়া যায় ১৮০ ক্যালোরি। এতে প্রোটিনের পরিমাণ প্রায় ১০ গ্রাম এবং ফাইবার রয়েছে ছয় গ্রাম। অন্যান্য খাবারের সঙ্গে দুই বেলা দুই বাটি ডাল খেলেও প্রোটিনের ঘাটতি মেটানো যায়। নিরাপদ ভেবে মসুর ডাল বেশি খেয়ে ফেললেও কিন্তু বিপদ। যারা ইউরিক অ্যাসিডের...