মৃত ব্যক্তির নাম ক্রেইল (২৮)। তিনি রাশিয়ান প্রতিষ্ঠান ইএসকেএম কোম্পানিতে ইলেকট্রিশিয়ান হিসেবে কাজ করতেন। পুলিশ জানায়, ক্রেইল শহরের চিকিৎসক আনোয়ার হোসেনের পাঁচতলা বাড়ির একটি ফ্ল্যাটে একাই থাকতেন। শনিবার রাতে রাশিয়ায় থাকা পরিবারের সদস্যরা তার সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করে না পেয়ে উদ্বিগ্ন হয়ে কোম্পানির কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। পরে কোম্পানির সিকিউরিটি অফিসার দোভাষী ও পাশের ফ্ল্যাটের আরেক রাশিয়ান নাগরিককে নিয়ে বাসার দরজা ভেঙে প্রবেশ করেন। ভেতরে বিছানার ওপর উপুড় হয়ে থাকা অবস্থায় ক্রেইলকে অচেতন অবস্থায় পাওয়া যায়। পরে রাশিয়ান চিকিৎসক ম্যাকাইল এসে তাকে মৃত ঘোষণা করেন। ঈশ্বরদী সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার প্রণব কুমার সরকার গণমাধ্যমকে বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে ধারণা...